মাটির হাড়িতে আঁখের গুড় ( ৫ কেজি )

চিনি না খেয়ে কেন আঁখের গুড় খাবেন ?

রক্তশোধন: আখের গুড় রক্তকে পরিশোধিত করে এবং শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়।অন্যদিকে চিনি ব্লাড সুগার বাড়ায় যা ডায়াবেটিস এর অন্যতম কারণ।

অধিক পুষ্টিগুন: তুলনায় আঁখের গুড়ে ডিমের চেয়ে বেশি আয়রন, দুধের চেয়ে বেশি ক্যালসিয়াম এবং অন্য যেকোনো খাবারের চেয়ে বেশি পটাসিয়াম থাকে।

শরীর ডিটক্সিফাই করে: আখের গুড় লিভার পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে, যা চিনি পারে না।

হজমে সহায়ক: আখের গুড় হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে, যখন চিনি হজমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে: আখের গুড় প্রাকৃতিকভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, যেখানে চিনি হৃদরোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

কেন মাটির হাড়িতে সংরক্ষিত আখের গুড় খাবেন ❓

• প্রাকৃতিকভাবে ঠান্ডা রাখে – মাটির হাড়ি তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, যা গুড়কে দীর্ঘদিন ভালো রাখতে সাহায্য করে।

• আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে – মাটির হাড়ির ক্ষুদ্র ছিদ্র বাতাস চলাচল করতে দেয়, ফলে গুড় সহজে আর্দ্র বা শক্ত হয় না।

• স্বাদ অটুট থাকে – মাটির হাড়িতে গুড়ের আসল স্বাদ ও সুগন্ধ সংরক্ষিত থাকে, যা প্লাস্টিক বা ধাতব পাত্রে সম্ভব নয়।

• রাসায়নিক মুক্ত সংরক্ষণ – মাটির হাড়ি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক, তাই এতে কোনো ক্ষতিকর রাসায়নিক বিক্রিয়া হয় না।

• নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম – মাটির পাত্র ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাস প্রতিরোধে সহায়ক, ফলে গুড় দীর্ঘদিন ভালো থাকে

আখের গুড় শরীরের জন্য কতটা উপকারী 
চলুন জেনে নেই 

আঁখের গুড় শরীরে তাপ উৎপাদন করে এবং দেহের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে সহায়তা করে।

 আঁখের গুড়ে রয়েছে উচ্চমানের ক্যালোরিফিক যা শরীর উষ্ণ রাখে এবং শক্তি যোগায়।

 আঁখের গুড় ক্ষতিকর অনুজীব বৃদ্ধি হ্রাস করতে সাহায্য করে।

আখের গুড়ে থাকে নানা খনিজ উপাদান। যেমন- লৌহ, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, সেলেনিয়াম ও পটাশিয়াম। এ উপাদানগুলো  রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণ দূরে রাখে।

 গলার সমস্যা যেমন- কফ, গলাব্যথা, ফোলা বা খুসখুস দূর করতে সাহায্য করে আঁখের গুড়।

 শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা যেমন- কাশি বা বুকে কফ জমাট বাঁধা, রক্ত প্রবাহে সমস্যা কমাতে সাহায্য করে আঁখের গুড়।

 আঁখের গুড় নিয়মিত খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়।

 আখের গুড় রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।

 আঁখের গুড় পাকস্থলী, অন্ত্র, ফুসফুস ও খাদ্যনালী সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।

 শীতের শুষ্ক, ঠাণ্ডা আবহে জীবাণুর হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করতে আঁখের গুড় অত্যন্ত কার্যকরী।

 আঁখের গুড়ে বিদ্যমান পটাশিয়াম, সোডিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

 খাওয়ার পর এক চামচ আঁখের গুড় খান, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে মুক্তি মিলবেই।

 ঠাণ্ডা লাগা কিংবা সর্দিতে কুসুম গরম পানিতে আঁখের গুড় মিশিয়ে খেলে সর্দি-কাশি ভালো হয়।

 আখের গুড়ে রয়েছে এলার্জি বিরোধী উপাদান যা দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। হাঁপানি থাকলে সেরে যায়।

 গরমকালে শরীর ঠাণ্ডা রাখতে আঁখের গুড়ের শরবতের বিকল্প নেই।

 লিভার থেকে দূষিত পদার্থ বের করে লিভারকে সুস্থ্য রাখতে সাহায্য কর আঁখের গুড়।

আমাদের থেকে কেন আঁখের গুড় নিবেন ❓  

🔹প্রাচীন ঐতিহ্য: মাটির হাঁড়িতে সংরক্ষিত, যা প্রাচীন পদ্ধতিতে তৈরি এবং সংরক্ষণ করা হয়।

🔹 সর্বোচ্চ জাতের আখ( উমরতি ) থেকে তৈরি করা হয় আমাদের আখের গুড়।

🔹 যেকোনো অভিযোগে সম্মানের সাথে সম্পূর্ণ মূল্য ফেরত দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ।

🔹 সারা দেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি, আপনি পণ্যের মান যাচাই করে পেমেন্ট করতে পারবেন।

🔹 আমরা সর্বোচ্চ কাস্টমার সাপোর্ট নিশ্চিত করে থাকি।

🔹 কথা দিচ্ছি নায্যমূল্যে সর্বোচ্চ মানের পণ্যটাই পাবেন ইনশাআল্লাহ।